🔚 এক সিদ্ধান্ত, যার জন্য জীবন বদলে যায়:
মাত্র তিন মাস কাজ করেও যেভাবে মিয়া খলিফার নাম ছড়িয়ে পড়ে, তাতে অনেকেই ভাবতেন—এমন খ্যাতি কে ছাড়ে?
কিন্তু মিয়া খলিফা ঠিক তখনই নেন এক অপ্রত্যাশিত সিদ্ধান্ত—তিনি প*র্নো ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিচ্ছেন।
এই ঘোষণার পর, অনেকেই চমকে যান।
মিয়া বলেন—
“এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার মন নেই। এটি আমার পরিচয় নয়। আমি ভুল পথে পা রেখেছিলাম।”
💔 অতীত থেকে মুক্তি চাওয়া:
তিনি শুধুই প*র্নো ছেড়ে দেননি, বরং নিজের সমস্ত ভিডিও সরাতে চেয়েছিলেন।
তিনি বহুবার অনুরোধ করেন যেন তার অতীত মুছে ফেলা হয়।
কিন্তু সেই সময়কার প্রোডাকশন কোম্পানিগুলো তার ভিডিওর অধিকার ধরে রাখে।
“আমি কাজ করেছি মাত্র ৩ মাস, কিন্তু আজীবন মানুষ আমাকে সেই নামেই ডাকছে। এটা মানসিকভাবে খুবই বিধ্বংসী।” — মিয়া
🧠 মানসিক অবস্থা ও হতাশা:
প*র্নো ছাড়ার পর মিয়া প্রচণ্ড মানসিক চাপে ভোগেন।
তিনি সাইকোলজিকাল থেরাপি শুরু করেন, এবং একাধিকবার খোলাখুলি কথা বলেন বিষণ্ণতা ও অপমান নিয়ে।
নিজের অতীত নিয়ে দুঃখ ও লজ্জা থাকলেও, তিনি বারবার বলেছেন—
“আমি চাই না কোনো মেয়ে আমার মতো ভুল করুক, অথচ আমি চাই সমাজ তাকে ঘৃণা না করুক।”
🧭 জীবনের মোড় ঘোরানো শুরু:
তিনি ধীরে ধীরে নিজেকে পুনঃআবিষ্কারের পথে হাঁটেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সচেতন বার্তা দেওয়া শুরু করেন, স্ট্রিমিং, ক্রীড়া বিশ্লেষণ, সমাজসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলা—সব মিলিয়ে তৈরি হয় এক নতুন মিয়া।
এটি ছিল তার জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস, যেখানে লড়াইটা ছিল নিজেরই সঙ্গে।