🧍♀️ পুরনো ছায়া, নতুন আলো:
প*র্নো জগত থেকে বের হয়ে আসার পর অনেকেই ভেবেছিল মিয়া খলিফার পরিচয় সেখানেই থেমে যাবে।
কিন্তু মিয়া নিজেকে নতুন করে গড়ার সাহস দেখিয়েছেন—গ্ল্যামার জগৎ থেকে বেরিয়ে সমাজসচেতন, স্বাধীনচেতা এক নারীর ভূমিকায় উঠে এসেছেন তিনি।
🎙️ ক্রীড়া বিশ্লেষক হিসেবে আত্মপ্রকাশ:
পেশাগতভাবে মিয়া শুরু করেন স্পোর্টস কমেন্ট্রি ও বিশ্লেষণ।
বিশেষ করে আমেরিকান ফুটবল, বাস্কেটবল ও হকি নিয়ে তার বিশ্লেষণ ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বক্তব্য মানুষকে চমকে দেয়।
তিনি প্রমাণ করেন, তার জ্ঞান শুধু শরীরঘেঁষা জগতে সীমাবদ্ধ নয়—মস্তিষ্কের কাজেও তিনি দক্ষ।
“আমি চাই মানুষ আমার চিন্তা শুনুক, আমার মুখ নয় শুধু,” — মিয়া খলিফা
🧕 নারীর অধিকার নিয়ে প্রকাশ্য অবস্থান:
মিয়া বিভিন্ন সময় নারীর স্বাধীনতা, সম্মান ও শরীর নিয়ে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বারবার বলেছেন—
“একজন নারী একবার ভুল করলে, সে কি চিরকাল সমাজের ঘৃণায় বাঁচবে?”
তিনি নারীদের উৎসাহ দিয়েছেন নিজের আত্মপরিচয় গড়ে তুলতে—ভুল থেকে শিখে সামনে এগিয়ে যেতে।
📲 সোশ্যাল মিডিয়ার শক্তি ব্যবহার:
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও এক্স (পূর্বে টুইটার)-এ মিয়া এখন একজন বিচক্ষণ ও প্রভাবশালী কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
সাহিত্য, চলচ্চিত্র, রাজনীতি, সংস্কৃতি—সব বিষয়ে তার মন্তব্য থাকে স্পষ্ট, সাহসী এবং ব্যতিক্রমী।
তিনি তার জীবনের নানা ভুল-স্মৃতিকে নিজের দুর্বলতা নয়, বরং শক্তি হিসেবে ব্যবহার করছেন।
❤️ দান ও মানবিক কাজ:
মিয়া নানা দাতব্য সংস্থা, নারী সহায়তা প্রতিষ্ঠান ও উদ্বাস্তুদের সহায়তায় যুক্ত হয়েছেন।
বিশেষ করে লেবাননে বিস্ফোরণের পর তিনি বিপুল সাহায্যের উদ্যোগ নিয়েছিলেন।