🧕 একটি নাম, যা আজও বিতর্কের কেন্দ্রে:
মিয়া খলিফা—তিন মাসের কর্মজীবন, অথচ দশ বছরের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
তিনি নিজেই বলেছেন,
“আমি কাজ করেছিলাম মাত্র ৩ মাস, তাও মাত্র ১১টি ভিডিওতে। অথচ আজও মানুষ মনে করে আমি শত শত কনটেন্টে কাজ করেছি।”
🚨 ছড়ানো হয় ভুয়া তথ্য ও স্প্যাম:
মিয়াকে ঘিরে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে একের পর এক ভুয়া খবর, মেমে ও স্প্যাম কনটেন্ট:
❌ “তিনি ৬০০ ভিডিও করেছেন”
❌ “প্রতিদিন নতুন পুরুষের সঙ্গে কাজ করেছেন”
❌ “সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ইন্ডাস্ট্রিতে ছিলেন”
এসবই ভিত্তিহীন ও অপমানজনক গুজব, যেগুলো তার অতীতকে বিকৃত করে উপস্থাপন করে।
তিনি নিজেই এসব দাবি নাকচ করে দিয়েছেন একাধিক সাক্ষাৎকারে।
🧠 মিয়ার উপলব্ধি ও সমাজের প্রতি বার্তা:
“সমাজ শুধু নারীর অতীত মনে রাখে, তার পরিশ্রম, প্রগতি বা পরিবর্তনকে মনে রাখে না।” — মিয়া খলিফা
মিয়া এখন চান নারীরা যেন তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে, ঘৃণার নয়, সহানুভূতির মুখোমুখি হয়।
তিনি চান, সমাজ নারীকে সুযোগ দিক নিজেকে পুনরুদ্ধার করার।